জাকির হোসেন
আবাসিক গ্রাহকদের গ্যাস অপচয় রোধে আজ থেকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও লালমাটিয়া এলাকায় চালু হচ্ছে প্রি-পেইড মিটার। মিটারে অবৈধ হস্তক্ষেপ করা হলে, কার্ডের ক্রেডিট শেষ হয়ে গেলে, ব্যাটারি অপসারণ করা হলে এবং ব্যাটারির ভোল্টেজ লো হলে গ্যাস সরবরাহ সংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।
প্রটোটাইপ প্রি-প্রেইড গ্যাস মিটার স্থাপন পাইলট প্রকল্পের আওতায় গত বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আবাসিক গ্রাহকদের জন্য রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও লালমাটিয়া এলাকায় ৪ হাজার ৫০০টি মিটার গ্রাহক আঙ্গিনায় স্থাপন করা হয়। এর আগে ওই এলাকায় পরীক্ষামূলক কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণের জন্য ১০৬টি মিটার স্থাপন করা হয়। এগুলো প্রথমিকভাবে সফল হয়। আজ এসব প্রি-পেইড মিটারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড বাস্তবায়িত এ প্রকল্পে মোট ব্যয় হয়েছে ৬ কোটি ৭০ লাখ ৫১ হাজার
৬০০ টাকা। এসব মিটার ব্যবহারের ফলে মূল্যবান প্রাকৃতিক গ্যাস অপচয় রোধ হবে। বকেয়া বিলের জটিলতা থাকবে না। প্রকৃত গ্যাস ব্যবহারের ভিত্তিতে গ্রাহকের বিল নির্ধারণ করা হবে। কোম্পানির রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে এবং গ্রহকদের উন্নত সেবা প্রদান সম্ভব হবে।
নতুন এ সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সঙ্গে মিটারে অগ্রিম বাবদ ২০০ টাকা রিচার্জ করা অবস্থায় থাকবে। যাতে গ্রহাকদের গ্যাস সংযোগ অবিচ্ছিন্ন থাকে। পরে কার্ড রিচার্জের সম এ অর্থ কর্তন করে সমন্বয় করা হবে। চার্যকৃত অর্থ শেষ হয়ে গেলে গ্যাস সরবরাহ সংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে এবং কার্ডে অর্থ রিচার্জের মাধ্যমে পুনরায় গ্যাস ব্যবহার শুরু করা যাবে। তবে অর্থ শেষ হওয়ার আগে ১০ ঘনমিটার গ্যাসের সমপরিমাণ টাকা (বর্তমান রেট ৫.১৬ টাকা অনুযায়ী ৫১.৬০ টাকা) থাকা অবস্থায় মিটার এলার্ম দেবে এবং অর্থ শেষ হয়ে গেলে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাবে।
গ্রাহক হয়রানি এড়ানোর লক্ষ্যে চার্জকৃত অর্থ শেষ হওয়ার পরও গ্যাস সংযোগ অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে ২০ ঘনমিটার সমপরিমাণ অর্থ (১০৩.২০ টাকা) নেগেটিভ ব্যালেন্স হিসেবে মিটারে দেওয়া হবে। অর্থ শেষ হয়ে গেলে গ্যাস সরবরাহ যখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে, তখন মিটারের পুশবাটন চাপ দিলে এ নেগেটিভ ব্যালেন্স ব্যবহৃত হতে থাকবে এবং পুনরায় গ্যাস সরবরাহ চালু হবে। তবে পরে কার্ড রিচার্জের সময় নেগেটিভ ব্যালেন্স হিসেবে ব্যবহৃত টাকা কর্তন করে সমন্বয় করা হবে।
নিয়মতি ভেন্ডিংয়ের ক্ষেত্রে একজন গ্রাহক সর্বনিম্ন ২০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৩৫০ টাকা কার্ডে রিচার্জ করা যাবে। মিটার ভাড়া হিসেবে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতি মাসে ৫০ টাকা আদায় করা হবে। এছাড়া সরবরাহকৃত স্মার্ট কার্ডটি হারিয়ে গেলে এবং ওই হারানো কার্ডে যদি মিটারে স্থানান্তর ব্যাতীত টাকা থাকে তবে এ টাকা পুনরায় রিচার্জ করার কোনো সুযোগ থাকবে না। আর হারানো স্মার্ট কার্ডটি গ্রাহকের আবেদেনের পরিপ্রেক্ষিতে পুনরায় ডুপ্লিকেট স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হবে
প্রটোটাইপ প্রি-প্রেইড গ্যাস মিটার স্থাপন পাইলট প্রকল্পের আওতায় গত বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আবাসিক গ্রাহকদের জন্য রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও লালমাটিয়া এলাকায় ৪ হাজার ৫০০টি মিটার গ্রাহক আঙ্গিনায় স্থাপন করা হয়। এর আগে ওই এলাকায় পরীক্ষামূলক কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণের জন্য ১০৬টি মিটার স্থাপন করা হয়। এগুলো প্রথমিকভাবে সফল হয়। আজ এসব প্রি-পেইড মিটারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড বাস্তবায়িত এ প্রকল্পে মোট ব্যয় হয়েছে ৬ কোটি ৭০ লাখ ৫১ হাজার
৬০০ টাকা। এসব মিটার ব্যবহারের ফলে মূল্যবান প্রাকৃতিক গ্যাস অপচয় রোধ হবে। বকেয়া বিলের জটিলতা থাকবে না। প্রকৃত গ্যাস ব্যবহারের ভিত্তিতে গ্রাহকের বিল নির্ধারণ করা হবে। কোম্পানির রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে এবং গ্রহকদের উন্নত সেবা প্রদান সম্ভব হবে।
নতুন এ সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সঙ্গে মিটারে অগ্রিম বাবদ ২০০ টাকা রিচার্জ করা অবস্থায় থাকবে। যাতে গ্রহাকদের গ্যাস সংযোগ অবিচ্ছিন্ন থাকে। পরে কার্ড রিচার্জের সম এ অর্থ কর্তন করে সমন্বয় করা হবে। চার্যকৃত অর্থ শেষ হয়ে গেলে গ্যাস সরবরাহ সংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে এবং কার্ডে অর্থ রিচার্জের মাধ্যমে পুনরায় গ্যাস ব্যবহার শুরু করা যাবে। তবে অর্থ শেষ হওয়ার আগে ১০ ঘনমিটার গ্যাসের সমপরিমাণ টাকা (বর্তমান রেট ৫.১৬ টাকা অনুযায়ী ৫১.৬০ টাকা) থাকা অবস্থায় মিটার এলার্ম দেবে এবং অর্থ শেষ হয়ে গেলে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাবে।
গ্রাহক হয়রানি এড়ানোর লক্ষ্যে চার্জকৃত অর্থ শেষ হওয়ার পরও গ্যাস সংযোগ অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে ২০ ঘনমিটার সমপরিমাণ অর্থ (১০৩.২০ টাকা) নেগেটিভ ব্যালেন্স হিসেবে মিটারে দেওয়া হবে। অর্থ শেষ হয়ে গেলে গ্যাস সরবরাহ যখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে, তখন মিটারের পুশবাটন চাপ দিলে এ নেগেটিভ ব্যালেন্স ব্যবহৃত হতে থাকবে এবং পুনরায় গ্যাস সরবরাহ চালু হবে। তবে পরে কার্ড রিচার্জের সময় নেগেটিভ ব্যালেন্স হিসেবে ব্যবহৃত টাকা কর্তন করে সমন্বয় করা হবে।
নিয়মতি ভেন্ডিংয়ের ক্ষেত্রে একজন গ্রাহক সর্বনিম্ন ২০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৩৫০ টাকা কার্ডে রিচার্জ করা যাবে। মিটার ভাড়া হিসেবে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতি মাসে ৫০ টাকা আদায় করা হবে। এছাড়া সরবরাহকৃত স্মার্ট কার্ডটি হারিয়ে গেলে এবং ওই হারানো কার্ডে যদি মিটারে স্থানান্তর ব্যাতীত টাকা থাকে তবে এ টাকা পুনরায় রিচার্জ করার কোনো সুযোগ থাকবে না। আর হারানো স্মার্ট কার্ডটি গ্রাহকের আবেদেনের পরিপ্রেক্ষিতে পুনরায় ডুপ্লিকেট স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হবে
No comments:
Post a Comment