kazi ashraful islam

kazi ashraful islam

Wednesday, February 22, 2012

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশ্বব্যাংকের প্রধান মনোনীত করতে হাসিনার অনুরোধ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ড. মুহাম্মদ ইউনূস

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশ্বব্যাংকের প্রধান মনোনীত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফররত ইইউ পার্লামেন্টের সদস্য জিন ল্যামবার্ট আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাত্ করতে গেলে তিনি এ অনুরোধ জানান।
বৈঠক সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা ইউএনবি জানিয়েছে যে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে অসাধারণ অবদানের জন্য মুহাম্মদ ইউনূস সারা বিশ্বে নন্দিত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংস্থাটির কার্যক্রমের প্রসার ঘটাতে তাঁর এই অভিজ্ঞতা বিশ্বব্যাংকের জন্য মূল্যবান সম্পদ হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাসীর কল্যাণের জন্য মুহাম্মদ ইউনূসকে যাতে এই পদে নিয়োগ দেওয়া হয় সে জন্য ইইউ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রভাবিত করতে পারে। গ্রামীণব্যাংকের মতো বড় প্রতিষ্ঠান পরিচালনার অভিজ্ঞতা ইউনূসের আছে। বিশ্বব্যাপী এসব প্রতিষ্ঠানের সুনাম রয়েছে।
বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, এপ্রিলের মধ্যে তারা একজন নতুন প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দেবে। আর বিশ্বব্যাংকের বর্তমান প্রধান রবার্ট জোয়েলিক এই পদের জন্য আর লড়বেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন।
বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, এই পদের নিয়োগপ্রক্রিয়া মেধার ভিত্তিতে স্বচ্ছতার সঙ্গে করা হবে। ২৩ মার্চের মধ্যে মনোনয়ন জমা দিতে হবে। তার ভিত্তিতে একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করে আনুষ্ঠানিকভাবে সাক্ষাত্কার নেওয়া হবে।

Tuesday, February 21, 2012

পাকিস্তানি ক্রিকেটাররাও শ্রদ্ধা জানালেন শহীদদের

শহীদদের শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটার আহমেদ শেহজাদ

শহীদদের শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটার আহমেদ শেহজাদ

চট্টগ্রামে শহীদদের শ্রদ্ধা জানালেন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ক্রিকেটাররা। শহীদ মিনারে দেশি-বিদেশি ক্রিকেটারদের ভিড়ে সবচেয়ে বেশি নজরে পড়েছে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের উপস্থিতি।
পুলিশ-র্যাবের কড়া পাহারায় বেলা ১১টার দিকে বিপিএলের দলগুলোর মধ্যে প্রথম শহীদ মিনারে উপস্থিত হয় দুরন্ত রাজশাহী। এর আধ ঘণ্টা পর একে একে সবগুলো দল এবং বিসিবি কর্মকর্তারা শহীদ মিনারে ভিড় করেন।
বিদেশিদের শ্রদ্ধা জানাতে দেখে আপ্লুত হন উপস্থিত সাধারণ লোকজন। কেউ কেউ নিজের মোবাইল ফোনে কিংবা ক্যামেরায় পরিচিত ক্রিকেটারদের ছবি ধারণের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। পুলকিত হন বিদেশি ক্রিকেটাররাও। শহীদ মিনারে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানোর পর জিম্বাবুয়ের শন অরভিন বলেই ফেললেন, ‘এটা একটা ভালো অনুভূতি। এত মানুষ, এত ফুল। এভাবে মাতৃভাষাকে শ্রদ্ধা জানাতে আসছে তাঁরা। আমি মুগ্ধ।’
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে আসা পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের মধ্যে রয়েছেন খালেদ লতিফ, ইমরান নাজির, ফাওয়াদ আলম ও আহমেদ শেহজাদ। তবে ‘স্পর্শকাতর’ বলেই হয়তো এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হলেন না তাঁদের কেউই।
বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ হোসেন শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বলেন, ‘আমরা দলগুলোকে প্রস্তাব করেছিলাম। তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে এখানে এসেছে। ক্রিকেটাররাও নিজেদের ইচ্ছায় এসেছেন। এখানে আসার পর মাতৃভাষা বাংলা নিয়ে কিংবা দিবসটি নিয়ে তাঁদের শ্রদ্ধা আরও বাড়বে বলে আমরা মনে করি। বিষয়টা তাঁরা উপলব্ধি করবেন। পাকিস্তানি ক্রিকেটাররাও বিষয়টা অনুধাবন করছেন বলে আমার বিশ্বাস। তবে সেটা তাঁরা ভালো বলতে পারবেন।’

Saturday, February 18, 2012

ল্যাপটপযুক্ত প্যান্ট ডেসটিনি ডেস্ক




জিন্স প্যান্টে ল্যাপটপ যুক্ত করে সফল হয়েছেন নেদারল্যান্ডসের দুই কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ এরিক ডি নিস এবং টিম স্মিথ। উদ্ভাবকরা জানিয়েছেন, সাধারণ প্যান্টের মতোই এই প্যান্ট পরা যাবে। ল্যাপটপ পরিচালনার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে বস্নুটুথ কিবোর্ড, তারহীন মাউস ও স্পিকার। ফলে চলতে চলতে হাতের সাহায্যে প্যান্টের ভেতর সেট করা ল্যাপটপ চালানো যাবে।
এই ল্যাপটপ যুক্তরাজ্যের বাজারে এলে সম্ভাব্য দাম হবে আড়াইশ পাউন্ড। এর পোর্ট রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় তারহীন ইউএসবি ডিভাইসের মাধ্যমে। ব্যবহারকারীর সর্বোচ্চ সুবিধা বিবেচনা করে এ প্যান্টের ডিজাইন করা হয়েছে। বিউটি অ্যান্ড দ্য গিক রিয়ালিটি শোতে ল্যাপটপসহ এই প্যান্ট প্রথম দেখানো হয়। তবে এটি বাজারে আসতে আরো দেরি হবে বলে জানা গেছে।
খবর টেলিগ্রাফ অনলাইনের।

Friday, February 17, 2012

থাইল্যান্ডে স্বর্ণ নদী!

থাইল্যান্ডের একটি অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য বদলে দিয়েছে একটি নদী। স্থানীয় মানুষের কাছে এটি স্বর্ণ নদী হিসেবেই পরিচিত। শুষ্ক মৌসুমে এ নদী থেকে মানুষ স্বর্ণ আহরণ করে। দেশটির ওয়াং নুয়ে এলাকায় এ নদীর অবস্থান।
ওয়াং নামের এ নদীতে এখন হাঁটু পরিমাণ পানি। ওয়াং নুয়ে অঞ্চলের বাসিন্দারা তাই এখন ছুটছে এ নদীর দিকে। প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমে বিশেষ করে ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত সময়ে গ্রামবাসী অগভীর পানিতে নেমে খুঁজতে থাকে এই বহু মূল্যবান ধাতব পদার্থ।
স্বর্ণগুলো পাহাড় থেকে ক্ষয়ে ক্ষয়ে নদীতে পড়ে। নদী থেকে এসব সংগ্রহ করে আয়ের উত্স খোঁজে গ্রামবাসীর অনেকেই।
এ নদীতে স্বর্ণের খোঁজে নেমেছেন এমনই এক ব্যক্তি আনওয়াত টংটং। তিনি বলেন, ‘আমি প্রতিদিনই কিছু না-কিছু স্বর্ণ খুঁজে পাচ্ছি। এগুলো বিক্রি করে প্রতিদিনই ১০ থেকে ১৩ ডলার পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।’

দেশটির ভূতত্ত্ববিদ আদুল জয়তরবার্তা জানান, এসব স্বর্ণ প্রায় ৯৮ ভাগ বিশুদ্ধ।
স্বর্ণ আহরণ করেই অধিকাংশ গ্রামবাসী দৈনিক গড়ে ১০ ডলার আয় করছে। আবার নির্দিষ্ট সময়ে তাদের আয়ের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় দৈনিক ৩৩৩ ডলার।
গ্রামবাসী তাদের আহরিত স্বর্ণগুলো স্বর্ণকার কিংবা শহর থেকে আসা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে। এক গ্রাম স্বর্ণ বিক্রি হয় ৪৫ ডলারে। রয়টার্স।

পিসির নিরাপত্তায় সেফটি স্ক্যানার

কম্পিউটারের নিরাপত্তার জন্য মাইক্রোসফটের নিজস্ব নিরাপত্তা সফটওয়্যার রয়েছে। মাইক্রোসফট সেফটি স্ক্যানার (এমএসএস) নামের এ প্রোগ্রামটি নিরাপত্তার জন্য খুবই কার্যকর। এটি ব্যবহার করে কম্পিউটার থেকে ভাইরাস, স্পাইওয়্যার ও ম্যালওয়্যারের মতো ক্ষতিকর প্রোগ্রামগুলো মুছে ফেলা যাবে।
এমএসএস কম্পিউটার স্ক্যান করার পাশাপাশি অপারেটিং সিস্টেমের বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। তবে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের মতো কাজ করলেও এটি কোনো বিকল্প অ্যান্টিভাইরাস নয়। যদি কম্পিউটারে ব্যবহূত অ্যান্টিভাইরাসটি ভাইরাস বা ক্ষতিকর প্রোগ্রাম দূর করতে না পারে, সে ক্ষেত্রে এই সেফটি স্ক্যানারটি ব্যবহার করতে পারেন।
www.microsoft.com/security/scanner/en-us/default.aspx ঠিকানা থেকে নামিয়ে এটি কম্পিউটারে ইনস্টল করতে হবে। টুলটি দিয়ে তিনভাবে স্ক্যান করা যায়। যে পদ্ধতিতে স্ক্যান করতে চান, সেটি নির্বাচন করে দিলেই স্ক্যান শুরু হয়ে যাবে। —সাজিদুল হক

ব্লেকের কথায় বাংলাদেশ চলে না: সুরঞ্জিত

রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, ‘ব্লেক সাহেবের কথায় বাংলাদেশ চলে না। ব্লেক সাহেবদের কথায় যদি বাংলাদেশ চলত, তবে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। বাংলাদেশ চলে বাংলাদেশের কথায়। বাংলাদেশের জনগণের কথায়।’
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এসব কথা বলেন।
রবার্ট ব্লেক দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
রেলমন্ত্রী বলেন, বিএনপি দাবি করেছে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন। অন্যদিকে, ব্লেক সাহেব বলেছেন এ বিষয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে। সুরঞ্জিত বলেন, ‘কত ব্লেক আইছে-গেছে। ব্লেক সাহেবদের কথায় কোনো দিন নীতিনির্ধারণ হয়নি। এটি একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ। এ দেশের বিরোধীদলীয় নেত্রীকে আহ্বান করব তিনি সরকারকে ল্যাংড়া-লুলা বানানোর অভিশাপ না দিয়ে তাঁর দলকে একটি সুস্থ, সংস্কৃতিবান ও সাংবিধানিক দলে পরিণত করুন। তাহলে গণতন্ত্র এগিয়ে যাবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে দুই নেত্রীর সমঝোতার বিষয়ে ব্লেকের বক্তব্যের সূত্র ধরে সুরঞ্জিত বলেন, ‘সংলাপ তো আর শর্ত দিয়ে হয় না। বিএনপি যদি আগেই শর্ত দেয়, তাহলে তারা সংলাপ চায় না। তারা চায় তাদের দাবি জবরদস্তি করে পাস করতে।’ তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র সমঝোতার বিষয়। গণতন্ত্র তো ট্রেড ইউনিয়ন নয়। মূল কথা হচ্ছে গণতন্ত্রের সাসটেইনেবিলিটি।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বিরোধী দলের দাবি ও সরকারের অবস্থানের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সংসদীয় গণতন্ত্র করবেন, সংসদকে ফাংশন করতে দেবেন না, সংসদকে অকার্যকর করবেন, অনবরত বয়কট করবেন, তারপর বলবেন যে আমাকে আমার খুশিমতো নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকার দিতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিতে হবে, দিতে হবে না, আমরা কোনোটাই বলিনি।’ সুপ্রিমকোর্ট বলেছে যে, ‘একই সঙ্গে নির্বাচিত সরকার ও অনির্বাচিত সরকার চলে না। সুতরাং এটা অসাংবিধানিক, আলট্রা ভায়োলেট টু দ্য কনস্টিটিউশন। তারপর তারা এও বলেছে যে যদি প্রয়োজন হয়, তবে সংসদ আরও দুই টার্ম দিতে পারে কিন্তু সুপ্রিম কোর্টকে রাখা যাবে না।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে সংশোধনীকালে তত্কালীন বিএনপির অবস্থানের বিষয়ে সুরঞ্জিত বলেন, ‘তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে মিডনাইট ল করেছিল, সেখানে মূলতত্ত্বই ছিল সুপ্রিম কোর্টকে ঘিরে। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি, অতীত-বর্তমান-নিকট ভবিষ্যত্ এবং আপিল বিভাগ সবাইকে নিয়ে। তারা যদি না থাকে তাহলে কি এত নাটক হয়? সে ক্ষেত্রে আমরা বলেছি, আপনারা কমিটিতে আসেন। আমরা আশা করেছিলাম তারা সংসদে আসবে কিন্তু আসেনি। এখন আমরা বাহাত্তরের সংবিধানে ফিরে গেছি। আমরা একটা শব্দ, দাঁড়ি-কমাও পরিবর্তন করিনি। যা ছিল বাহাত্তরে সেই অনুযায়ী ’৭৩-এ নির্বাচন হয়েছে, এখন তা-ই আছে।’
বিএনপির গ্রহণযোগ্য ফর্মুলা থাকলে তা সংসদে নিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সংসদে তারা নির্বাচিত হয়েছে, তারা যেহেতু মেন্ডেইটেড, সংসদ সদস্যদের ব্যক্তিগত অধিকার রয়েছে। তারা সব সময় সেখানে আসতে পারেন।’
এ ক্ষেত্রে বিএনপির অসহযোগিতার বিষয়ে সুরঞ্জিত বলেন, যেকোনো প্রস্তাব যদি তারা দেয়, ‘আমরা বলেছি আমরা আলোচনা করব। সংসদের বাইরের কমিটি কি তাদের ডাকেনি? তারা এসেছে? আসেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘সংবিধান রচনাতেই যদি তারা অংশগ্রহণ না করে তাহলে আমার সংশয় হয় তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। তারা আগে বলুক, তারা সংবিধানে বিশ্বাসী, সংসদীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী।’
সুরঞ্জিত বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একদিন আন্দোলন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এনেছিল। ক্রিকেটে যেমন রানার দিয়ে খেলা যায়, পরীক্ষায় যেমন নকল করা যায়—আন্দোলনে এসব চলে না। আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগের ধারা-ই আন্দোলন করবে। বিএনপি ষড়যন্ত্রে সুন্দর, আন্দোলনে নয়।’
এ জট কীভাবে খুলবে, এমন প্রশ্নের জবাবে সুরঞ্জিত বলেন,
‘কোনো জট নাই। সংবিধান আছে দেশে। তার পরও যদি তাদের কোনো কথা থাকে, তাহলে বলেছি গণতন্ত্রের স্বার্থে আলোচনা হবে। নেত্রী বলেছেন, আমরা সংবিধান সংশোধন করতে রাজি আছি; তারা কি করতে রাজি আছেন?’
জগন্নাথ হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে আয়োজিত পুনর্মিলনীতে হলের সাবেক শিক্ষার্থীরা সপরিবারে অংশ নেন। দিনভর নানা আয়োজনে টিএসসি ছিল উত্সব মুখর। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কানুতোষ মজুমদারের সভাপতিত্বে আলোচনা পর্বে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ মীজানুর রহমান, জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ অজয় কুমার দাস প্রমুখ।

পাঠকের মন্তব্য



সাইনইন

মন্তব্য প্রদানের জন্য সাইনইন করুন

zahir

zahir

২০১২.০২.১৭ ১৪:৫৭
দেশের জনগনের কথায় যদি দেশ চলে তাহর জনমত উপেক্ষা করে কেন তত্তাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করলেন ? দেশে এখন মানুষ জবাই করে হত্যা করা হচ্ছে !! জনগন গুম হচ্ছে গুপ্ত হত্যা হচ্ছে তা কি জনগনই করতেছে ? কোন জবাব দিতে পারবেন না কারন এই সরকারই দায়ি এর জন্য। জনগনের মতামত নিয় কোন জিনিস করেছেন আপনারা !!!যা কিছুই করেছেন গায়ের জোরে করেছেন। কথায় আছে এই দিন দিন নয় আরো দিন আছে !! সুতরাং এ কথাটি মনে রেখে সকল সরকারকে দেশ চালানো উচিত। জোর করে ভাত সিদ্ধ করা যায় না। দেশের জনগন গনতন্র বুঝে কিন্তু আপনার আপনাদের সরকার বুঝে না। বুঝে শুধু জোর জুলুম আর অত্যাচার। জনগন তত্তাবধায়ক সরকারের অধিনে নির্বাচন চায়। কেন গায়ের জোরে নিজেদের অধীনে নির্বাচন করতে চান কোন স্বার্থে ?? দায়া করে তা জনগনকে একটু জানাবেন নিরপক্ষমনে।

Mustafiz Rahman

Mustafiz Rahman

২০১২.০২.১৭ ১৫:০১
রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, বাংলাদেশ চলে বাংলাদেশের জনগণের কথায় । খুব ভালো কথা ।গুপ্ত মহাশয় নিশচয় জানেন কেয়ার টেকার বা নির্দলীয় সরকার জনতার দাবীতে পরিনত হয়েছে । এবার তাহলে জনগণের কথামত কেয়ার টেকার সরকার করে প্রমান করুন "বাংলাদেশ চলে বাংলাদেশের জনগণের কথায়" ।

muhammad helal uddin

muhammad helal uddin

২০১২.০২.১৭ ১৫:০২
আমরাও চাইনা ব্লেক বা অন্য কারো কথায় বাংলাদেশ চলুক , আমরা চাই বাংলাদেশ চলবে নীতি - নৈতিকতা মেনে বাংলাদেশের মানুষের কথায় , কারন এ দেশের মালিক এ'র জনগণ । কিন্তু জনগনের দোহাই দিয়ে সবাই জনগনের সাথে প্রতারণা করে , আমরা এ অবস্থারও অবসান চাই ।

Mustafiz Rahman

Mustafiz Rahman

২০১২.০২.১৭ ১৫:৩৬
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ভুলে যাওয়া উচিত নয়, কারো খুশীমতো সংসদে ৪-৫ মিনিটে নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকার বাতিল করা দেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য নয় । যারা তও্বাবধায়ক সরকার ব্যবসহা বাতিল করেছে তাদেরই গ্রহণযোগ্য ফর্মুলা সংসদে বলতে হবে এমনটিই মানুষ মনে করে ।

২০১২.০২.১৭ ১৫:৪৯
বাংলাদেশ চলে বাংলাদেশের জনগণের কথায়.......আসলেই? তাহলে আর ডিজিটাল টাইম, ২ টা ঢাকা সিটি হইতো না। নাকি হইতো?

Mia Mohammed Faruk

Mia Mohammed Faruk

২০১২.০২.১৭ ১৬:১৩
তিনি যা বলেছেন তা কি তিনি নিজে বিশ্বাস করেন? নিজেরা কি করেছিলেন আর কি করছেন তা তিনি না জানলেও দেশের মানুষ জানে। নীতিবাক্য সবাই বলতে পারে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে সুপ্রিমকোর্ট কি বলেছে আর আপনারা কি ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা তো আপনারা জানেন। Please honor the public demand. Learn from history.

Mahtaf Hossain

Mahtaf Hossain

২০১২.০২.১৭ ১৬:১৪
জনাব সুরঞ্জিত বাবুকে বলছি-
বাংলাদেশ, বাংলাদেশের জনগণের কথায় চলে এবং চলবে- এ বিষয়ে আমি আপনার কথায় একমত।
আপনি, আপনার সরকার এবং আপনার প্রধানমন্ত্রী যদি এটাই মনে করেন তবে `তত্ত্বাবধায়ক সরকার' থাকবে কি থাকবে না তার জন্য জনগণের মাঝে referendum-এর ব্যবস্থা কেন করলেন না। যদি আপনাদের সতসাহস থাকে তবে এখনই referendum-এর ব্যবস্থা করুন। দেখুন, বাংলাদেশের জনগণের কাছে আপনাদের গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু আছে।
আমরা সাধারণ জনগণ শান্তি চাই। দেশটাকে আর নরক-কুন্ডে পরিণত করবেন না।

mahfuz

mahfuz

২০১২.০২.১৭ ১৬:৪৫
He knows only how to talk... nothing else..!!!

MASUDUR RAHMAN

MASUDUR RAHMAN

২০১২.০২.১৭ ১৬:৪৮
সুরঞ্জিত সাহেব আপনি কি একটু রঞ্জিত !!!!! জনগনের দোহাই দিয়ে জনগনের সাথে প্রতারণা !!!!!!!!!!!!

ibne mizan

ibne mizan

২০১২.০২.১৭ ১৬:৫০
বাংলাদেশ আমেরিকার কথায় চলে না, এমন কথা জোর গলায় বলবো কি করে? সেই ৭১ সনে পাকিস্তান আমেরিকার কথায় আমাদের ক্ষমতা দিতে রাজি হয় নি। সে স্নায়ু যুদ্ধের সময়ে আমেরিকার ছিল রাশিয়া ভীতি। এখন তাদের রয়েছে ভারত ও চীন ভীতি।
মনে পড়ে ফখরুল মইনুলের শাসনের কথা। তখন ও আমেরিকার নির্দেশেই মঈন রা সাহস করে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে পারেন নি। তাছাড়া বাংলাদেশের এখন যা অবস্থা, তাতে মনে হচ্ছে, শুধু গার্মেনস শিল্পের যা অবস্থা, আমেরিকার আমদানী বন্ধ হলে আমরা এক বিশাল বাজার হারাবো। তাই, সব সরকার কেই "আমেরিকা সমিহ" নীতি গ্রহন করতে হয়।
মুখে যতই বলি, আমেরিকা এই সেই, তারাই সব গুটি চলাচালির মুল নায়ক।

২০১২.০২.১৭ ১৬:৫১
এদেশ চলে কিছু স্বল্পশিক্ষিত, দুর্নীতিবাজ, আর ক্ষমতাধর রাজনীতিজীবিদের কথা্য।

KAZI Rubel..

KAZI Rubel..

২০১২.০২.১৭ ১৭:০৪
আমাদের রাজনিতিবিদরা বিপদে পরলে আমেরিকাতে দৌড় দেন।আবার স্বার্থে আঘাত লাগলে বেঁকে বসেন। এইসব লজ্জাহীন চরিত্র গুলে দিন দিন জনগনের কাছে হাসির ও অ-শ্রদ্ধার পাত্র হিসেবে প্রকাশ পাচ্ছে।।

Jamil

Jamil

২০১২.০২.১৭ ১৭:০৬
The more they talk the less they work...Stop playing game with peoples right.

Monika

Monika

২০১২.০২.১৭ ১৭:১২
বাংলাদেশ চলে ভারতের কথায়।

sufian

sufian

২০১২.০২.১৭ ১৭:২১
বাংলাদেশ চলে বাংলাদেশের জনগণের কথায়।আপনদের ক্ষেত্রে এই উক্তি সর্বৈব মিথ্যা।
জনগনের দোহাই দিয়ে জনগনের সাথে প্রতারণা আর কতদিন।

Wahid Saaim

Wahid Saaim

২০১২.০২.১৭ ১৭:২১
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত,ওবায়দুল কাদের সাহেবরাতো অন্তত মাঝে মধ্যে ভালো ভালো গনতান্ত্রিক রাজনৈতিক বক্তব্য দেন। কিন্তু সে সব বক্তব্য দল উনাদের ক্ষমতাসীন আওয়ামি লীগের বর্তমান আচরণের ম্যাচ করে না।

২০১২.০২.১৭ ১৭:২৬
সরকার ভারতের কথা মত তো চলে।

২০১২.০২.১৭ ১৭:২৮
যতদিন না দেশ মাথা উচু করে দাড়াতে পারবে, ব্লেক সাহেবদের উপদেশ শুনে যেতেই হবে!!

riyadh

riyadh

২০১২.০২.১৭ ১৭:৩২
ব্লেক এর কথায় বাংলাদেশ চলে না... চলে ভারত এর কথায়। । । ।

Nirab

Nirab

২০১২.০২.১৭ ১৮:১১
এ কথায় শেষ পর্যন্ত অটল থাকতে পারবেন?

MD.SHAHINUZZAMAN

MD.SHAHINUZZAMAN

২০১২.০২.১৭ ১৮:১৩
This government is very cleaver.They are saying something through their mouth and possessing another thing in their heart.

anwar rana

anwar rana

২০১২.০২.১৭ ১৮:২২
সারা জীবন রাজনীতি করেছেন, নিজে কি পেয়েছেন, আর জনগনকে কি দিয়েছেন,

rebu

rebu

২০১২.০২.১৭ ১৮:৩২
thanks for সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

২০১২.০২.১৭ ১৮:৩৪
B N P.যা চায় তা দিয়ে দিন।না হলে আবার আন্দলন করবে.

Hossain Ahmad

Hossain Ahmad

২০১২.০২.১৭ ১৮:৩৬
জহির সাহেবের কথার সাথে আমি একমত ।একটা কথা না বললে ই নয়। দেশ বেলেকের কথায় চলেনা ১০০০ % ঠিক। দেশ চলে পাশের দেশের বাবুদের কথায় যখন এ দল খমতায় আসে।

Riyadh

Riyadh

২০১২.০২.১৭ ১৮:৩৬
বাংলাদেশ চলে বাংলাদেশের জনগণের কথায়। দাদার কথায় না ।

rebu

rebu

২০১২.০২.১৭ ১৮:৩৯
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সাহেব ,তবে কথা আচে যে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দেয়া আপনাদের উচিত, যেটা জনঘণ চায়/

Tipu

Tipu

২০১২.০২.১৭ ১৮:৫০
আমরা মানে জনগন সব বুঝি ........

mizanur rahman

mizanur rahman

২০১২.০২.১৭ ১৮:৫৪
রাজনৈতিক চাল খাটিয়ে মন্ত্রীত্বটাতো ভালোই বাগিয়ে নিয়েছেন। সময় থাকলে এই পৃষ্ঠায় মন্তব্যগুলো পড়ে দেখবেন। বাবুমশাই ব্লেক সাহেব দাওয়াত দিলে, লাইনের প্রথমে তো আপনাকেই দেখা যাবে। এদের পেছনে ছোটাছুটিতে তো আপনাদের জুরি নাই। এক এগারোর ভিডিও ক্লিপ গুলো দেখলে বুঝতে পারবেন যে কে কার পেছনে ছুটাছুটি করে। জনগনের কথা বলে জনগনকে আর কতো ধোকা দেবেন।
Mizanur Rahman,canberra,Australia

daud rahman

daud rahman

২০১২.০২.১৭ ১৮:৫৬
you just need to be honest for once in your lifetime!

mohammad rahman

mohammad rahman

২০১২.০২.১৭ ১৯:০১
মুখের শকতি আর কোমরের শক্তি দুটো আলাদা জিনিস ।

mahfuza bulbul

mahfuza bulbul

২০১২.০২.১৭ ১৯:১০
" ব্লেক সাহেবের কথায় বাংলাদেশ চলে না ", আপনি ঠিকই বলেছেন মাননীয় রেল মন্ত্রী। তবে জনগণের কথায় বাংলাদেশ চলে একথা ঠিক নয়্ ।অবশ্য জনগণ বলতে যদি ক্ষমতাসীন দলের নেতা-মন্ত্রী বুঝিয়ে থাকেন তবে ঠিক আছে।

Raihan

Raihan

২০১২.০২.১৭ ১৯:১৪
well said...but its not true but thanks to him as he has the guts to say it publicly...

sikder

sikder

২০১২.০২.১৭ ১৯:১৯
হা ঠিক বলেছেন তবে এখন চলে আপনাদের কথাই আর যখন বিএনপি ক্ষমতায় চিল তখন কিন্তু দেশ চলচিল তাদের কথাই।

mohammad rahman

mohammad rahman

২০১২.০২.১৭ ১৯:২৮
ব্লেক সাহেবের কথায় দেশ চলে না। চলে ভারতের কথায় !! সীমান্তে মানুষ মারছে একবারও তো লোকাল গার্জিয়ানকে কিছু বলার সাহস পাচছেন না !

shobuj

shobuj

২০১২.০২.১৭ ১৯:৩৮
গতো তিন বসোর থেকে দেশ India'r কথায় চলে ।

Najim Ahmed-Riyadh

Najim Ahmed-Riyadh

২০১২.০২.১৭ ১৯:৩৯
তাদের সামনে মাথা থাকে নিচ দিকে আর বাকি সবটুকু থাকে উপড় দিকে। তাদের আবার এত বড় বড় কথা !

Shadin

Shadin

২০১২.০২.১৭ ১৯:৪৩
অন্যদের বলার সুজোগ করে দেন কেন ?
াপনারা যদি সঠিক পথে চলতেন অন্যরা বলার সজোগ পেত না ...

২০১২.০২.১৭ ১৯:৫৫
now a days every one knows present government rule Bangladesh Indian opinion.

Jewel Habib

Jewel Habib

২০১২.০২.১৭ ২০:০১
Dear minister please tell us who run Bangladesh.

mohammad rahman

mohammad rahman

২০১২.০২.১৭ ২০:০৮
দেশ ভারতের কথায় চলেছে বলেই দেশ স্বাধীন হয়েছে ।আবার ভারতের কথায় দেশ চলছে বলেই দেশের স্বাধীনতা চলে গেছে ইজারাদারের হাতে !

২০১২.০২.১৭ ২০:১৫
try to do something good for this country and for the peples...

Thursday, February 16, 2012

মালয়েশিয়ার অর্থের উৎস জানতে চাইলেন ফখরুল

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পদ্মা সেতু নির্মাণে মালয়েশিয়ার কাছে সরকারের আর্থিক সহায়তা চাওয়ার সমালোচনা করেছেন। একই সঙ্গে তিনি মালয়েশিয়ার তহবিলের প্রকৃত উৎস সম্পর্কেও জানতে চেয়েছেন।
আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘মালয়েশিয়া বলছে, দুবাই থেকে এ তহবিল আসবে। আমরা এই অর্থের প্রকৃত উৎস জানতে চাই।’
বিএনপির ১২ মার্চের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দিয়ে গণতন্ত্র ধ্বংস না করতে মির্জা ফখরুল সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেন, সরকার বিরোধী দলের গণতান্ত্রিক আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে হত্যা, গুপ্তহত্যা ও মিথ্যা মামলা দায়েরের পথ বেছে নিয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশ থেকে দারিদ্র্য দূর করতে এবং জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করতে মেধাভিত্তিক রাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। রাজনৈতিক কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে, যাতে তাঁরা মেধাভিত্তিক রাজনীতির চর্চা করতে পারেন। ১২ মার্চের ‘ঢাকা চলো’ কর্মসূচিতে সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে অংশ নেওয়ার জন্য তিনি দলের কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
এর আগে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তাঁর গুলশানের কার্যালয়ে এই কর্মশালার উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ২১ জেলার মোট ৬৩ জন নেতা-কর্মী এই কর্মশালায় অংশ নেন। ইউএনবি।

পাঠকের মন্তব্য

sharif ahmed

sharif ahmed

২০১২.০২.১৫ ১৬:৪৫
জানেন না বুঝি ? তারেক সাহেবের পাচার করা টাকা । জেনে রাখা ভাল । বাচতে হলে জানতে হবে ।

S M Ahmed

S M Ahmed

২০১২.০২.১৫ ১৬:৪৮
তিনি মনে হয় মালয়েশিয়ার উপর একটু রাগ? ঘটনা কি ভাই? ভয় পাইছেন? আপনার ট্যাকের টাকা নাতো?

nurul absar hussain

nurul absar hussain

২০১২.০২.১৫ ১৬:৫০
আমাদের মির্জা সাহেবের এত বেশি স্বচ্ছ রাজনীতি করে যে আজ মালেশিয়ার অর্থের উত্স জানিতে চাহে. কাজ চায়নার অর্থের যতস জানিতে চাহিবে. এর পরে কোনো রকমে উনাদের অনুরুধ না রাখিয়া যদি বিশ্ব ব্যান্ক বিনিয়ুগ করে তাহার উত্স ও জানিতে চাহিবে . উদ্দেশ্য একটাই এই সরকারের আমলে যেন পদ্মা সেতু না হই. ভিক্ষুক কে ভিক্ষা কোথায় হইতে দিল তাহা জানার অধিকার ভিক্ষুকের আছে মির্জা সাহেবের বিবৃতি শুনিয়া তাহাই মনে হইতেছে.
উনি তারেক জিয়াকে জিজ্ঞাসা করিতে পারেনা উনার এই ৫ বত্সরে লন্ডনে এত রাজসিক চলার পয়সা কোথায় হইতে আসিয়াছে? . সিন্গাপরের ব্যাঙ্কে টাকা কোথায় হইতে আসিয়াছে?

২০১২.০২.১৫ ১৬:৫০
অাপনাদের পাচার করা কোটি কোটি টাকার উত্স জানাবেন কী ?

Ataur Rahman

Ataur Rahman

২০১২.০২.১৫ ১৬:৫৩
Its boring and disgusted. All mighty Allah must safe us from our politician.

Md. Abdullahel Farid

Md. Abdullahel Farid

২০১২.০২.১৫ ১৬:৫৬
Shame on you Mr. Fakrul and your party and prince of corruption Mr Tareq Rahman

Moniruzzaman

Moniruzzaman

২০১২.০২.১৫ ১৬:৫৯
জনগণের সমস্যা নিয়ে ঢাকায় আসতে হয় না। ইট পাটকেল, জ্বালাও পোড়াও করতে হয়না, মানুষ মারতে হয়না। নোংরা স্বার্থের জন্যই এসব করেন আপনারা। ক্ষমতায় যারা থাকে আর ক্ষমতার বাইরে যারা থাকে তাদের সবারই চরিত্র এক- এটা আমরা বুজে গেছি। আল্লাহ্‌ও আপনাদের ক্ষমা করবেনা।

Md. Monir Alam

Md. Monir Alam

২০১২.০২.১৫ ১৭:০৭
মালয়েশিয়া বলছে, দুবাই থেকে এ তহবিল আসবে। আমরা এই অর্থের প্রকৃত উৎস জানতে চাই।’ আজকের ভুলের মাশুল আগামি পরজনম কে দিতে হবে

mozammel

mozammel

২০১২.০২.১৫ ১৭:৩৭
ভাই মিনরুজ্জামান আপনার কথা ঠিক আছে। তবে আমরা সাধারণ মানুষ কি ভালো ? আমরা যদি ভালো হতাম তা হলে তা হলে এ সব অমানুষ দের ডাকা মিটিংএ যেতাম না। এবং তারা হাত তালি পেত না। আমরা যত দিন বড দুই দলকে ভোটের মাধ্যমে ঘৃনা জানাতে না পারব তত দিন তারা এই রকম বড কথা বলবে। চলুন বড দুই দল এর উদ্দেশে বলি ছি!!!!!!! !

Fakhrul islam chowdhury (Liton) Italy.

Fakhrul islam chowdhury (Liton) Italy.

২০১২.০২.১৫ ১৭:৩৯
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পদ্মা সেতু নির্মাণে মালয়েশিয়ার কাছে সরকারের আর্থিক সহায়তা চাওয়ার সমালোচনা করেছেন। একই সঙ্গে তিনি মালয়েশিয়ার তহবিলের প্রকৃত উৎস সম্পর্কেও জানতে চেয়েছেন। আমি বলছি এ টাকা তারেক জিয়ার,

rakhi

rakhi

২০১২.০২.১৫ ১৮:০৫
আগের সরকার যা করেছে তার দিগুন লুটপাট করছে বর্তমান সরকার দলীয় লোকজন.| আর তাই মন্দের ভালো আমাদের বিরোধীদল|

IQBAL HUSSAIN

IQBAL HUSSAIN

২০১২.০২.১৫ ১৮:৪১
Mr.Faqrul you have asked a silly question to the government. You should ask Malaysia how they are getting this fund.

২০১২.০২.১৫ ১৮:৫৮
শুধু শেয়ার বাজার থেকেই লুট করা হয়েছে এক লক্ষ হাজার কোটি টাকা । শেয়ার বাজার লুটের টাকাটা দুবাই হয়ে আবার দেশে আসবে কিনা কে জানে !!

KAZI Rubel..

KAZI Rubel..

২০১২.০২.১৫ ১৯:০৫
বিএনপি পূর্বে লুটপাট করেছিল এবং বর্তমানে আওয়ামী দ্বিগুন লুটপাট করছে ।।

Md. Nurul Islam

Md. Nurul Islam

২০১২.০২.১৫ ১৯:৩২
Country really need Qualify Politicion

billah

billah

২০১২.০২.১৫ ২০:১১
আপনাদের কথা শুনে মনে হয় পদ্মা সেতু হলে ফকরুল সাহের দল এবং নেত্রীর বিরাট লোকসান হবে।

২০১২.০২.১৫ ২০:১১
We need Padma Bridge as soon as possible by logical agreement with any country, but we dont need to know the source of Fund.

Kamal

Kamal

২০১২.০২.১৫ ২০:১৪
পদ্মা সেতু যাদের দরকার তারা উৎস নিয়া চিন্তিত না । আপনার দরকার না বুঝা যায় ' পদ্মা সেতু নিয়া দেশের ভেতর বাহিরে
যা হচে তাতে রাজনিতিবিদ দের অজগগতা |

Z Iqbal

Z Iqbal

২০১২.০২.১৫ ২০:২৪
মালয়েশিয়ার প্রতি আমাদের রাজনিতিকদের দুর্বলতা এখন সুবিদিত। কেউ ওখানে কিছু জমাবেন আবার কেউবা অন্য কেউ জমাবার ফন্দি আঁটছে কিনা তা জানতে চাইবেন। নাহলে বিশ্বব্যাংক কে ল্যাং মারার জন্য পিপিপিতে মালয়েশিয়ার সাথে পদ্মা সেতুর চুক্তির পাঁয়তারা কেন? এতে জনগণের উপর টোল অনেক বেড়ে যাবে অর্থনীতিবিদরা একথা বলার পর ও উৎসাহের কমতি নেই। এখন আবার চায়না কানেকশন চলছে। জনগন তো এসবের ভেতরের কথা কখনই জানতে পারবে না !!

২০১২.০২.১৫ ২১:৩৬
আমার মনে হয় ফখরুল সাহেব যথার্থই উত্স জানার দরকার মনে করেন। কারণ, যার তার কাছ থেকে যেমন তেমন করে অর্থ এনে পরবর্তিতে উচ্চহারে সুধ গোনাটা ঠিক হবেনা। তাতে পরবর্তী প্রজন্মকে পঙ্গু করে দেয়া হবে। তাই মাননীয় অর্থ মন্ত্রীও এ বাপারে দিধান্নিত।

emran hossain

emran hossain

২০১২.০২.১৫ ২১:৪২
@sharif ahmed ভাই শেয়ার বাজারের টাকাগুলোর কথা একটু বলবেন না । তারেক নিয়ে গেল নাকি একটু শুনি।
Nurul absar bhai এখানে মুখ খুলেছে দেখি ,, ওদিকে বিএসএফ কি করেছে ও খানে মুখ খুলে না আপনার। .

Nesar Uddin

Nesar Uddin

২০১২.০২.১৫ ২১:৫১
Mr. Fokrul, please find the source of all Donner as well ....... what kind of leaders we have, who don't care about there own source of income only others !!

Ajabul Morfud

Ajabul Morfud

২০১২.০২.১৫ ২২:১২
মির্জা ফকরুল সাহেবের বক্তব্যে আর একবার প্রমাণ হ'ল যে বিএনপি পদ্মা সেতুর বিরুদ্ধে। বিএনপি মালয়েশিয়ান প্রতিষ্ঠানের বিপক্ষে উল্টা-পাল্টা বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে আশা করছে যে, ঐ প্রতিষ্ঠানও বিশ্ব ব্যাংকের ন্যায় পিছপা হয়। নিজের ( দক্ষিণবঙ্গ তথা সমগ্র জাতির ) নাক কেটে অপরের ( আওয়ামী লীগের ) যাত্রা ভঙ্গ। আজব আমাদের দেশপ্রেম !